🌳🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚🌳

🌷শ্রীশ্রীনিত্যানন্দষ্টকম্🌷

🌳🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚🌳

"নিত্যানন্দ! নমস্তুভ্যং প্রেমানন্দ-প্রদায়িনে ।

কলৌ কল্মষঃ-নাশায় জাহ্নবাপতয়ে নমঃ ।।"

অর্থাৎ,- নিত্য প্রেম-আনন্দ প্রদানকারী, কলিযুগের কল্মষনাশকারী, শ্রীজাহ্নবাদেবীর পতি শ্রীনিত্যানন্দ প্রভুর চরণে আমি নমস্কার করি ।

 

সঙ্কর্ষণঃ কারণতোয়শায়ী গর্ভোদশায়ী চ পয়োব্ধিশায়ী ।

শেষশ্চ যস্যাংশকলাঃ স নিত্যানন্দাখ্যরামঃ শরণং মমাস্তু  ।।

[পরব্যোমে চতুর্বূহ মধ্যস্থিত সঙ্কর্ষণ কারণরূপ বারিমধ্যে শয়ান প্রথম পুরুষ ( মহাবিষ্ণু ), গর্ভোদকশায়ী দ্বিতীয় পুরুষ (সহস্রশীর্ষ বিরাট ), ক্ষিরোদ সলিলে শায়িত তৃতীয় পুরুষ ( চতুর্ভুজ বিষ্ণু ) এবং অনন্তদেব যাঁহার অংশ ও কলা, সেই নিত্যানন্দ নামক বলদেব আমার আশ্রয় হোন , আমি তাঁর শরণাগত হলাম । ]

 

শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য নিত্যানন্দ দুই প্রভু,

এই কৃপা কর যেন না পাসরি কভু ।

হইল পাপিষ্ঠ জন্ম না হইল তখনে,

বঞ্চিত হইলুঁ সেই মুখ দরশনে ।

তথাপিহ এই কৃপা কর মহাশয়,

এ সব বিহার মোর রহুক হৃদয় ।

জয় জয় শ্রী চৈতন্য নিত্যানন্দ রায়,

তোমার চরণধন রহুক হিয়ায় ।

সপার্ষদে তুমি নিত্যানন্দ যথা যথা,

কৃপা কর আমি যেন ভৃত্য হই তথা ।

সংসারের পার হইয়া ভক্তির সাগরে,

যে ডুবিবে সে ভজুক নিতাই চাঁদেরে ।

হেন দিন হইবে চৈতন্য নিত্যানন্দ,

দেখিব কি বেষ্টিত সকল ভক্তবৃন্দ ?

শ্রীচৈতন্য নিত্যানন্দপ্রভু জান,

বৃন্দাবন দাস তছু পদযুগে গান ।

 

🏵️শ্রীশ্রীনিত্যানন্দষ্টকম্🏵️

🌳🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚🌳

শরচ্চন্দ্র-ভ্রান্তিং স্ফুরদমল-কান্তিংগজগতিং,

হরি-প্রেমোন্মত্তং ধৃত - পরম - সত্ত্বংস্মিতমুখং ।

সদা ঘূর্ণন্নেত্রং কর-কলিত-বেত্রং কলিভিদং

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।১

 

রসনামাগারং স্বজনগণ-সর্বস্বমতুলং,

তদীয়ৈক-প্রাণপ্রতিম্-বসুধা-জাহ্নবা-পতিম্ ।

সদা প্রেমোন্মাদং পরম-বিদিতং মন্দ-মনসাং,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।২

 

শচীসূনু-প্রেষ্ঠং নিখিল-জগদিষ্টং সুখময়ং,

কলৌ মজ্জজ্জীবোদ্বরণ করণোদ্দাম - করুণং ।

হরের্ব্যাখ্যানাদ্বা ভব-জলধি-গর্বোন্নতি হরং,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৩

 

অয়ে ভ্রাতর্নৃণাং কলি-কলুষিণাং কিং নু ভবিতা,

তথা প্রায়শ্চিত্তং রচয় যদনায়াসত ইমে ।

ব্রজন্তি ত্বামিহুাং সহ ভগবতা মন্ত্রয়তি যো,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৪

 

যথেষ্টং রে ভ্রাতঃ! কুরু হরি - হরি-ধ্বানমনিশং,

ততো বঃ সংসারাম্বুধি-তরণ-দায়ো ময়ি লগেৎ ।

ইদং বাহু-স্ফোটৈরটতি রটয়ন্যঃ য়ং প্রতিগৃহং,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৫

 

বলাৎ সংসারাম্ভোনিধি-হরণ-কুম্ভোদ্ভবমহো,

সতাং শ্রেয়ঃ-সিন্ধুন্নতি-কুমুদ-বন্ধুংসমুদিতং ।

খলশ্রেণী-স্ফুর্জত্তিমির-হর-সূর্য-প্রভমহং,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৬

 

নটন্তং গায়ন্তং হরিমনুবদন্তং পথি পথি,

ব্রজন্তং পশ্যন্তং স্বমপি নদয়ন্তং জনগণম্ ।

প্রকুর্বন্তং সন্তং সকরুণ-দৃগন্তং প্রকলনাদ,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৭

 

সুবিভ্রাণং ভ্রাতুঃ কর-সরসিজং কোমলতরং,

মিথো বক্ত্রালোকচ্ছৃলিত-পরমানন্দ-হৃদয়ম্ ।

ভ্রমন্তং মাধুর্যৈরহহ! মদয়ন্তংপুরজনান,

ভজে নিত্যানন্দং ভজন-তরু-কন্দং নিরবধি ।।৮

 

রসানামাধানং রসিক-বর-সদ্বৈষ্ণবধনং,

রসাগারং সারং পতিত-ততি-তারং স্মরণতঃ ।

পরং নিত্যানন্দষ্টকমিদমপূর্বং পঠতি য,

স্তদঙ্ঘ্রি – দ্বন্দৃাব্জং স্ফরুতু নিতরাং তস্য হৃদয়ে ।।৯

 

ইতি শ্রীশ্রীনিত্যানন্দষ্টকম সম্পূর্ণম ।

 

💐🏵️🌺🌷🌺🏵️💐

🍁ষট্তিলা একাদশী🍁

💐🏵️🌺🌷🌺🏵️💐

হরে কৃষ্ণ, আজ - শুক্রবার হরিবাসর তিথি "ষট্তিলা" একাদশী I

(পারণ - পরদিন পূর্ব্বাহ্ন ১০ / ০২ মিঃ মধ্যে একাদশীর পারণ)  

আপনি নিজে একাদশী ব্রত পালন করুন ও অন্যকে পালনে উৎসাহিত করুন।

হরিবাসর তিথি কি ? কেন পালন করা উচিত ?

ভক্তি হচ্ছে ভগবানকে জানার ও ভগবৎ প্রীতি সাধনের একমাত্র সহজ উপায়। শাস্ত্রে যে চৌষট্টি প্রকার ভক্ত্যাঙ্গের কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে একাদশী ব্রত সর্বত্তোম। শ্রবণ, কীর্ত্তন, স্মরণ আদি নবধা ভক্তির পরই দশম ভক্ত্যাঙ্গরূপে একাদশীর স্থান। এই তিথিকে হরিবাসর বলা হয়। তাই ভক্তি লাভেচ্ছু সকলেরই একাদশী ব্রত পালনের পরম উপযোগিতার কথা বিভিন্ন পুরাণে বর্ণিত হয়েছে। একাদশী তিথি সকলের অভীষ্ট প্রদানকারী। এই ব্রত পালনে সমস্ত প্রকার পাপ বিনষ্ট, সর্বসৌভাগ্য ও শ্রীকৃষ্ণের প্রীতি বিধান হয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আট থেকে আশি বছর বয়স পর্যন্ত যে কোন ব্যক্তিরই ভক্তিসহকারে পবিত্র একাদশী ব্রত পালন করা কর্তব্য।

 

সঙ্কটজনক অবস্থা বা জন্মমৃত্যুর অশৌচে কখনও একাদশী ব্রত পরিত্যাগ করতে নেই। একাদশীতে শ্রাদ্ধ উপস্থিত হলে সেইদিন না করে দ্বাদশীতে শ্রাদ্ধ করা উচিত। শুধু বৈষ্ণবেরাই নয়, শিবের উপাসক, সূর্য-চন্দ্র-ইন্দ্রাদি যেকোন দেবোপাসক, সকলেরই কর্তব্য একাদশী ব্রত পালন করা। দুর্লভ মানবজীবন লাভ করেও এই ব্রত অনুষ্ঠান না করলে বহু দুঃখে - কষ্টে চুরাশি লক্ষ যোনি ভ্রমণ করতে হয়। অহংকার বশত একাদশী ব্রত ত্যাগ করলে অশেষ যমযন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। যে ব্যাক্তি এই ব্রতকে তুচ্ছ জ্ঞান করে, জীবিত হয়েও সে মৃতের সমান।

 

শ্রীমন্মহাপ্রভুর উপদেশাবলী

এক দিন মাতার পদে করিয়া প্রণাম।

প্রভু কহে, মাতা, মোরে দেহ এক দান॥

মাতা বলে, তাই দিব, যা তুমি মাগিবে।

প্রভু কহে, একাদশীতে অন্ন না খাইবে॥

শচী কহে, না খাইব, ভালই কহিলা।

সেই হৈতে একাদশী করিতে লাগিলা॥

প্রভু বৈষ্ণবগণকে বললেন…

শ্রীহরিবাসর দিনে কৃষ্ণনাম রসপানে

তৃপ্ত হয় বৈষ্ণব সুজন।

অন্য রস নাহি লয় অন্য কথা নাহি কয়

সর্ব্বভোগ করয়ে বর্জ্জন॥

শ্রীনামভজন আর একাদশী ব্রত ।

একতত্ত্ব নিত্য জানি হও তাহে রত ॥  (শ্রীশ্রীপ্রেমবিবর্ত্ত: ১৮।১০,২১)

প্রভু শ্রীসনাতন গোস্বামী প্রভুকে বললেন…

একাদশী, জন্মাষ্টমী, বামনদ্বাদশী ।

শ্রীরামনবমী, আর নৃসিংহচতুর্দ্দশী॥

এই সবে বিদ্ধা-ত্যাগ, অবিদ্ধা-করণ।

অকরণে দোষ, কৈলে ভক্তির লভন॥

 

তত্ত্বতঃ ভাবে একাদশীতে কিছুই খাওয়া যায়না। একাদশী মানে একাদশ ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রিত করা, তাই একাদশী তিথিতে যদি সারাদিন এটা-ওটা খেয়েই চললাম তাহলেতা একাদশী হল কিকরে?এই বুঝি ইন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রণ?

হ্যাঁ একাদশীতে অনুকল্প প্রসাদনে য়ার একটি বিধান আছে, কিন্তু এটি কার জন্যে?

অনুকল্প প্রসাদ কেবল তিনিই নিতে পারেন যিনি রোগাগ্রস্থ, অথবা অবোধশিশু, বা যিনি বৃদ্ধ হয়ে পরেছেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমি কি এতোই বৃদ্ধ হয়েগেছি যে আমাকে তিনবেলা কিছুনা কিছু খেতেই হবে? না-কি আমি ৮/৯বৎসরেরবাচ্চা? নাকি ব্লাডপ্রেশারের রোগী?

 

যাইহোক কেউ যদি পুরপুরি একাদশী ব্রতের ফল পেতে চায়, তবে তাকে অবশ্যই নির্জলা একাদশী করতে হবে আর যারা অনুকল্প প্রসাদ নিচ্ছেন, তাদের জানা উচিত যে, "অনু" শব্দেরঅর্থ, অল্প, ক্ষুদ্র, বাসীমিত, তাই আমাদের খেয়াল রাখা উচিত, অনুকল্প যেন বৃহৎ কল্পে পরিনত না হয়। সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আসুন সবাই নিষ্ঠা সহকারে একাদশী ব্রত পালন করি।

 

শ্রীহরি বাসরে হরি কীর্ত্তন

শ্রীহরি - বাসরে হরি - কীর্ত্তন বিধান I

নৃত্য আরম্ভিলা প্রভু জগতের প্রাণ I I

পুন্যবন্ত শ্রীবাস - অঙ্গনে শুভারম্ভ I

উঠিল কীর্ত্তন ধ্বনি গোপাল গোবিন্দ I I

মৃদঙ্গ মন্দিরা বাজে শঙ্খ করতাল I

সংকীর্ত্তন সঙ্গে সব হইল মিশাল I I

ব্রহ্মাণ্ড ভেদিল ধ্বনি পুরিয়া আকাশ I

চৌদিকের অমঙ্গল যায় সব নাশ I I

চতুর্দ্দিগে শ্রীহরি - মঙ্গল - সংকীর্ত্তন I

মাঝে নাচে জগন্নাথ মিশ্রের নন্দন I I

সবার অঙ্গেতে শোভে শ্রীচন্দন মালা I

আনন্দে গায়েন কৃষ্ণরসে হই' ভোলা I I

নিজানন্দে নাচে মহাপ্রভু বিশ্বম্বর I

চরণের তাল শুনি অতি মনোহর I I

ভাব - ভরে মালা নাহি রহয়ে গলায় I

ছিন্ডিয়া পড়য়ে গিয়া ভক্তের গায় I I

যাঁর নামানন্দে শিব, বসন না জানে I

যাঁর যশে নাচে শিব, সে নাচে আপনে I I

যাঁর নামে বাল্মীকি হইলা তপোধন I

যাঁর নামে অজামিল পাইল মোচন I I

যাঁর নাম শ্রবনে সংসার - বন্ধ ঘুচে I

হেন প্রভু অবতরি’ কলিযুগে নাচে I I

যাঁর নাম গাই শুক - নারদ বেড়ায় I

সহস্র - বদন - প্রভু যা’র গুন গায় I I

সর্ব - মহা - প্রায়শ্চিত যে প্রভুর নাম I

সে প্রভু নাচয়ে, দেখে যত ভাগ্যবান I I

শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য - নিত্যানন্দচাঁদ জান I

বৃন্দাবন দাস প্রভু পদযুগে গান I I

 

আসুন আমরা গৌরলীলা ও কৃষ্ণ লীলায় যাঁরা ভূমিকা নিয়ে ছিলেন তাঁদের সম্পর্কে অবগত হ‌ই।কৃষ্ণলীলা স্বপার্ষদ গৌরলীলায়।

 

১। ব্রজেন্দ্রনন্দন শ্রীকৃষ্ণ ….. চৈতন্য মহাপ্রভু।

২। মা যশোদা …….শচী মাতা।
৩। নন্দ মহারাজ ……. জগন্নাথ মিশ্র।
৪। জানকী ও রুক্মিনী …….লক্ষীপ্রিয়া।
৫। ভূদেবী …….বিষ্ণুপ্রিয়া।
৬। ভগবান বলরাম ……..নিত্যানন্দ প্রভু।
৭। বসুদেব …….হাড়াই পন্ডিত।
৮। রোহিনী ……..পদ্মাবতী।
৯। অনঙ্গ মঞ্জরী ……..জাহ্নবা মাতা।
১০। বারুনী দেবী ………বসুধা।
১১। ক্ষীরোদকশায়ী বিষ্ণু ………বীরচন্দ্র।
১২। গঙ্গা মাতা ………গঙ্গাদেবী।
১৩। সদাশিব/ মহাবিষ্ণু …….অদ্বৈত প্রভু।
১৪। যোগমায়া ………সীতা দেবী।
১৫। শ্রীমতি রাধারাণী …….. গদাধর পন্ডিত।
১৬। নারদ মুনি …….শ্রীবাস ঠাকুর।
১৭। অম্বিকা দেবী ……..মালীনি দেবী।
১৮। বৃষভানু মহারাজ ………পুণ্ডরিক বিদ্যানিধি।
১৯। বৃন্দাদেবী ……..মুকুন্দ দাস।
২০। নন্দীমুখী ………সারঙ্গ ঠাকুর।
২১। পোর্ণমাসি …….. গোবিন্দ আচার্য।
২২। ললিতা সখী ……. স্বরূপ দামোদর।
২৩। বিশাখা সখী …….. রায় রামানন্দ।
২৪। চিত্রালেখা সখী ……. গোবিন্দানন্দ ঠাকুর।
২৫। ইন্দুলেখা সখী …….. রামানন্দ বাসু।
২৬। চম্পকলতা সখী …….. শিবানন্দ সেন।
২৭। তুঙ্গবিদ্যা সখী ………বক্রেশ্বর পন্ডিত।
২৮। রঙ্গদেবী সখী ……. গোবিন্দ ঘোষ।
২৯। সুদেবী সখী …… বাসুদেব ঘোষ।
৩০। ধনিষ্টা সখী …… রাঘব পন্ডিত।
৩১। রূপ মঞ্জরী ……… রূপ গোস্বামী।
৩২। রতি মঞ্জরী ……… রঘুনাথ দাস গোস্বামী।
৩৩। লবঙ্গ মঞ্জরী …….. সনাতন গোস্বামী।
৩৪। বিলাস মঞ্জরী ……. জীব গোস্বামী।
৩৫। রাস মঞ্জরী ……. রঘুনাথ ভট্ট গোস্বামী।
৩৬। গুণ মঞ্জরী …….. গোপাল ভট্ট গোস্বামী।
৩৭। মঞ্জুলেখা মঞ্জরী …… লোকনাথ গোস্বামী।
৩৮। কস্তুরী মঞ্জরী …… কৃষ্ণদাস কবিরাজ গোস্বামী।
৩৯। জটিলা গোপি …… রামচন্দ্র পুরী।
৪০। মধুমঙ্গল সখা …… খোলাবেচা শ্রীধর।
৪১। মধুমতি সখী …….. নরহরি সরকার।
৪২। সুবল সখা ………. গৌরীদাস পন্ডিত।
৪৩। শ্রীদাম সখা …….অবিরাম ঠাকুর।
৪৪। রাগলেখা সখী…..শিখি মাহিতি।
৪৫। দেবগুরু বৃহস্পতি ….সারভৌম ভট্রাচার্য।
৪৬। উদ্ধব মহাশয়….পরমানন্দ পুরী।
৪৭।অক্রুর/ সান্দিপনি মুনী….কেশব ভারতী।
৪৮। জয় ও বিজয় ….জগাই ও মাধাই।
৪৯।কলকেলি সখী ….মাধবী মাহিতি।
৫০। চর্তুমুখী ব্রহ্মা …..গোপিনাথ আচার্য।
৫১। ব্রহ্মা / প্রহ্লাদ…..হরিদাস ঠাকুর।
৫২। গর্গ আচার্য ……লীলাম্বর চক্রবর্তী।
৫৩। ভাগুরি ঋষি…..দেবানন্দ পন্ডিত।
৫৪।দুর্বাসা মুনি…..গঙ্গাদাস।
৫৫।বেদব্যাস…..বৃন্দাবন দাস ঠাকুর।
৫৬।শুকদেব গোস্বামী….ভল্লভ ভট্ট।
৫৭।চম্পক মঞ্জরী …..নরোত্তম দাস ঠাকুর।
৫৮।বিনোদ বল্লোরী মঞ্জরী…..বিশ্বনাথ চক্রবর্তী ঠাকুর।

৫৯। কমল মঞ্জরী…. ভক্তিবিনোদ ঠাকুর।
৬০। গুণ মঞ্জরী …..গৌরকিশোর দাস বাবাজী।
৬১। নয়ন মণি মঞ্জরী …ভক্তিসিধান্ত সরস্বতী ঠাকুর।

নিতাই গৌর হরি বোল।