🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚

💐🌻💞শ্রীকৃষ্ণ💞💐

🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚

🍇বিশেষ পোষ্ট🍇

শ্রী শ্রী গুরু গৌরাঙ্গ জয়তঃ

সকল সাধু,গুরু,বৈষ্ণব ও গৌর ভক্তবৃন্দের শ্রীচরণে আমার অনন্ত কোটি সাষ্টাঙ্গ দণ্ডবৎ প্রণাম I হরেকৃষ্ণ, আজ  ১৭ সেপ্টেম্বর, ৩১ ভাদ্র  ইং রোজ - শুক্রবার  বিজয়া মহাদ্বাদশী ব্রতের উপবাস I সায়ং সন্ধ্যায় শ্রীহরির পার্শ্ব - পরিবর্ত্তন। শ্রীবিষ্ণু শৃঙ্খলযোগ। সকলকে জানাই কৃষ্ণ প্রীতি শুভেচ্ছা।

(পারণ – পরদিন পূর্ব্বাহ্ন ০৭ / ০৩ মিঃ মধ্যে দ্বাদশীর পারণ)

 

‘’ঈশ্বরঃ পরমঃ কৃষ্ণ, সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ ।
অনাদিরঃ আদি গোবিন্দ, সর্বকারণঃ কারণম্ ।।‘’

 

‘’কলের্দোষনিধেরাজন্ অস্তি হ্যেকো মহানগুণঃ I

কীর্ত্তনাদেব কৃষ্ণস্য মুক্তসঙ্গঃ পরং ব্রজেৎ I I‘’ (শ্রীমদ্ভাগবত)

কলি সমস্ত দোষের বটে, তথাপি হে রাজন ! কলির একটি মহাগুণ এই যে, কৃষ্ণকীর্ত্তনে জীব মায়াবদ্ধ হতে মুক্ত হয়ে শ্রীকৃষ্ণরূপ পরতত্ত্ব লাভ করে।

 

‘’নাম-সংকীর্তন যস্য সর্বপাপ প্রণাশনম্।

প্রণামো দুঃখশমনস্তং নমামি শ্রীহরিং পরম্।।‘’

যে হরিনাম সংকীর্ত্তন করিলে ইহকাল ও পরকালের পাপরাশি নিঃশেষে দগ্ধ হয়,আমি সেই নামরূপী পরমাত্মা স্বরূপ শ্রীহরিকে প্রণাম করি।

 

চৈতন্যচরিতামৃতে বলা হয়েছে,-

কৃষ্ণ ভুলি' সেই জীব অনাদি- বহির্মুখ ।

অতএব মায়া তারে দেয় সংসার-দুঃখ ।।    (চৈঃ চঃ মধ্য ২০/১১৭)

অর্থাৎ,- শ্রীকৃষ্ণকে ভুলে জীব অনাদিকাল ধরে জড়া প্রকৃতির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে রয়েছে। তাই মায়া তাকে এই জড় জগতে নানা প্রকার দুঃখ প্রদান করছে। এই দুঃখ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের সর্বদা রাধাকৃষ্ণ নাম স্মরণ করতে হবে। এই জন্য শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর মহাশয় বলেছেন,-

 

যায় সকল বিপদ,   ভক্তিবিনোদ

বলেন যখন ও নাম গাই।

রাধাকৃষ্ণ বল বল,   বলরে সবাই।।

ভক্তিবিনোদ ঠাকুর বলছেন, কেউ যদি রাধাকৃষ্ণ নাম উচ্চারণ করে তাহলে তিনি সকল বিপদ থেকে রক্ষা পাবে।

 

শ্রীকৃষ্ণ কে? 

‘’তুণ্ডে তাণ্ডবিনী রতিং বতনুতে তুণ্ডাবলী লব্ধয়ে ।

কর্ণ ক্রোড়কড়ম্বিনী ঘটরতেকর্ণা র্ব্বুদেভ্যঃ স্পৃহাং  I I

চেতঃ প্রাঙ্গণসঙ্গিনী বিজয়তে সৰ্ব্বেন্দ্রিয়াণাং কৃতিং ।

নোজানে জনিত কিয়ন্তিরমৃতৈঃ কৃষ্ণেতিবর্ণদ্বয়ী  I I‘’  (বিদগ্ধ মাধব)

অর্থাৎ,- ''কৃষ্ণ'' এই দুইটি বর্ণ যে কি পরিমাণ অমৃতদিয়া গঠিত হইয়াছে তাহা জানিনা । যখন ইহা রসনাতে নৃত্য করিতে থাকে, তখন আরও বহু রসনা লাভ করিতে ইচ্ছাহয়, যখন কর্ণরন্ধ্রে অঙ্কুরিতহয়, তখন অৰ্ব্বুদ সংখ্যক কৰ্ণ পাইবার জন্য স্পৃহা জন্মে,  এবং চিত্ত প্রাঙ্গণে প্রবিষ্ট হইলে সমুদায় ইন্দ্রিয় ব্যাপার ইহার নিকট পরাস্ত হইয়া যায় । এই মাধুর্য্য- রস সিঞ্চিত হরিনাম- মাহাত্ম্য- ব্যঞ্জক অপূর্ব শ্লোক পাঠ করিতে করিতে রাশিক ভক্তগণ প্রেমাবিষ্ট হইয়া পড়েন ।   

 

(শ্রীমদ্ভাগবতে দশম স্কন্দে)

শ্রীকৃষ্ণ অকুণ্ঠ বুদ্ধির অধিকারী। (৮৪/২২)

শ্রীকৃষ্ণ সকল ঐশ্বর্যের অধিপতি। (১৬/২৪)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বশক্তিমান ভগবান। (৬৯/১৭)

শ্রীকৃষ্ণ জড়বুদ্ধি রহিত হলেও সকলের যাবতীয় ইন্দ্রিয় শক্তির পরিচালক। (৮৭/২৮)

শ্রীকৃষ্ণ অসীম শক্তির প্রভাব বহন করেন। (৮৭/১৪)

শ্ৰীকৃষ্ণ পরম পুরুষ, জগতের নিমিত্ত এবং উপাদানকারণ। (১০/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ জন্মরহিত। (৫৯/২৮)

শ্রীকৃষ্ণ সকল জীবের পরম আত্মা। (৭৪/২৪)

শ্রীকৃষ্ণকে ঐকান্তিক ভক্তির দ্বারা জয় করা যায়। (১৪/৩)

শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত জীবের অন্তরে ও বাইরে শাশ্বত কালরূপে অবস্থান করেন। (১/৭)

শ্রীকৃষ্ণ অসাধুদের শক্তি দমন করেন। (৬০/১৯)

শ্রীকৃষ্ণকে দর্শন করলে মানব জীবনের সকল ক্লেশের সমাপ্তি হয়। (৮৬/৪৯)

শ্রীকৃষ্ণ আদি পুরুষ নারায়ণ। (৪০/১)

শ্রীকৃষ্ণ আদি পুরুষ। (৬৩/৩৮)

শ্রীকৃষ্ণ অপ্রতিরোধ্য আনন্দের প্রবাহ। (৮৩/৪)

শ্রীকৃষ্ণ যা আকাঙ্খা করেন তা আপনা থেকেই অর্জন করেন। (৪৭/৪৬)

শ্রীকৃষ্ণআত্মসন্তুষ্ট। (৬০/২০)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা মূঢ় জাগতিক ইন্দ্রিয়াদির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেন। (৬০/৩৫)

শ্রীকৃষ্ণ জীবের স্বাক্ষী স্বরূপ। (৪৬/৩১)

শ্রীকৃষ্ণ অধর্মের গাঢ় অন্ধকার নাশ করেন । (১৪/৪০)

শ্রীকৃষ্ণ কখনই বৃদ্ধি বা হ্রাস পান না। (৪৮/২৬)

শ্রীকৃষ্ণ সকল দেহধারী জীবের আত্মা। (১৪/১৪)

শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত জড় উপাধি থেকে মুক্ত। (১৪/২৩)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর অচিন্তনীয় মায়াশক্তির ক্রিয়ার মাধ্যমে এই ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন। (৪৯/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ নিজে কর্মফলে বদ্ধ হন না। (৮৪/১৭)

শ্রীকৃষ্ণ কারণ ও কার্যের দ্রষ্টা। (৩৮/১২)

শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় নিত্য বিরাজমান। (১/২৮)

শ্রীকৃষ্ণের নিকট কেউই বিশেষ প্রিয় বা অপ্রিয় নয় এবং উত্তম বা অধম নয়। (৪৬/৩৭)

শ্রীকৃষ্ণ সকল মায়ার উৎস। (৬৩/২৬)

শ্রীকৃষ্ণ জিতেন্দ্রিয় ব্যক্তির প্রীতির দ্বারা বিজিত হন। (৭২/১০)

শ্রীকৃষ্ণ লোকেদের নিকট মায়ার যবনিকা দ্বারা আচ্ছন্ন রয়েছেন। (৮৪/২৩)

শ্রীকৃষ্ণের গতিবিধি পশুর মত আচরণকারী মানুষের কাছে দুর্বোধ্য। (৬০/৩৬)

শ্রীকৃষ্ণ শরণাগতজনের সংসার ভয় দূরীভূত করেন। (৮৫/১৯)

শ্রীকৃষ্ণ দেহ সকল মঙ্গলময় উদ্দেশ্যের উৎস, বেদ রূপে পরম ব্রহ্মকে ধারণ করছেন। (৮০/৪৫)

শ্রীকৃষ্ণ পত্মী, পুত্র ও সম্পদের প্রতি উদাসীন। (৬০/২০)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মণদের আশ্রয়স্থল। (৮০/৯)

শ্রীকৃষ্ণকে ধীর ব্যক্তি পরম সত্য, পরম সুক্ষ্ম ও আত্মার বিশুদ্ধ প্রকাশ, অনন্ত চিন্ময় অস্তিত্বরূপে সম্পূর্ণত হৃদয়ঙ্গম করেন। (৮৮/১০)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর ভক্তবৃন্দের প্রতি স্নেহপ্রবণ। (৪৮/২৬)

শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত সৃষ্ট জীবের আদি ও অন্ত। (৮২/৪৫)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রহ্মাণ্ডের পালক এবং সৃষ্টি ও বিনাশের কারণ। (৬৩/৪৪)

শ্রীকৃষ্ণ সর্ব আত্মার আশ্রয়। (৩৭/১২)

শ্রীকৃষ্ণের মনের মধ্যে এটা আমার, এটা অন্যের এমন কোন ভেদ নেই। (৭২/৬)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর আপন শক্তি সমূহ দ্বারা এই ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন। (৪৮/১৯)

শ্রীকৃষ্ণ সেবার অনুপাত অনুসারে আকাঙ্খিত ফল অনুমোদন করে আশীর্বাদ প্রদান করেন। (৭২/৬)

শ্রীকৃষ্ণ সকল প্রাণির অন্তর্যামী স্বাক্ষী স্বরূপ (৩১/৪)

শ্রীকৃষ্ণ জগদ্গুরু। (৬৯/১৫)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর পাদপদ্মের স্মরণকারীকে নিজেকে পর্যন্ত দান করেন। (৮০/১১)

শ্রীকৃষ্ণ এই বিশ্বকে নিত্য পর্যবেক্ষণ করেন। (৮৭/৫০)

শ্রীকৃষ্ণ জড় প্রকৃতির তিনটি গুণের অতীত হয়েও ক্রীড়ারূপে তাদের সঙ্গ গ্রহণ করেন এবং সৃষ্টি, স্থিতি ও লয়ের জন্য তাদের ব্যবহার করেন। (৪৬/৪০)

শ্রীকৃষ্ণের শক্তির কোনও পরিবর্তন হয় না। (৬৪/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ নিত্যমুক্ত অতীন্দ্রিয় ভগবান। (৮৭/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে নিষ্কিশন শান্ত মুনিগণকে প্রদান করতে প্রস্তুত। (৮৬/৩৩)

শ্রীকৃষ্ণ অকিঞ্চন এবং নিঃস্ব মানুষদের প্রিয়। (৬০/১৪)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা আত্মসন্তুষ্ট বলে কোন কার্য করেন না। (৬০/২০)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রজভূমিতে মানব দেহের ছদ্মবেশে আদিপুরুষ পরমেশ্বর ভগবান বিচরণ করেন। (৪৪/১৩)

শ্রীকৃষ্ণ পঞ্চভূতের মত প্রত্যেক জীবের হৃদয়ে বর্তমান। (৮২/৪৫)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বশক্তিমান যার দ্বারা বিশ্বস্রষ্টা ব্রহ্মাকেও মোহিত করেন। (৭০/৩৭)

শ্রীকৃষ্ণ আদি পরম পুরুষ ও সনাতন। (১৪/২৩)

শ্রীকৃষ্ণ শরণাগতজনের সকল ক্লেশকে বিনাশ করেন। (৭৩/১৬)

শ্রীকৃষ্ণ সকল যোগ পন্থার অধীশ্বর। (৬৪/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ জগৎ স্রষ্টাগণের পরম স্রষ্টা। (৫৬/২৭)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর ভক্তবৃন্দের পতি। (৬৯/১৫)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা পূর্ণতার স্তরে অবস্থান করছেন। (৮৭/৫০)

শ্রীকৃষ্ণের পাদপদ্মদ্বয় শরণাগত সকল প্রাণীর পাপ বিনাশ করেন। (৩১/৭)

শ্রীকৃষ্ণ শরণাগত ভক্তের দুঃখ বিনাশকারী। (৭৩/৮)

শ্রীকৃষ্ণ যে অধিকৃত ব্ৰহ্মবস্তুর মধ্যে নিখিল বিশ্বের উৎপত্তি প্রলয়াদি সাধিত হচ্ছে তিনিই একমাত্র অবশিষ্ট থাকেন। (৮৭/১৫)

শ্রীকৃষ্ণ জড়াবুদ্ধিরহিত হলেও সকলের যাবতীয় ইন্দ্রিয় শক্তির পরিচালক। (৮৭/২৮)

শ্রীকৃষ্ণই সকল প্রাণীর পরম বন্ধুস্বরূপ আত্মীয়, পতি ও আত্মা। (২৯/৩২)

শ্রীকৃষ্ণ নিজের মায়াশক্তি দ্বারা প্রভাবিত বস্তুর বিকার সমূহে প্রতীয়মান হন। (৬৩/৩৮)

শ্রীকৃষ্ণের চিন্ময় অবস্থান অচিন্তনীয়। (৭০/৩৮)

শ্রীকৃষ্ণ সকলের প্রাণ ও জ্ঞানরূপে সৃষ্টিকে পালন করছেন। (৮৫/৫)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মণগণকে অনুগ্রহ করেন। (৬৯/১৫)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মণদের অগ্রণী পূজক। (৮৪/২০)

শ্রীকৃষ্ণ সর্ব কারণের কারণ পরম আদি অক্ষয় পুরুষ নারায়ণ। (৪০/১)

শ্রীকৃষ্ণ ব্রহ্মার আরাধিত। (৩১/১৩)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর ভক্তবৃন্দের প্রতি স্নেহপ্রবণ। (৪৮/২৬)

শ্রীকৃষ্ণ তাঁর ভক্তদের আকাঙ্খা পূরণের জন্য বিভিন্ন রূপ ধারণ করেন। (৫৯/২৫)

শ্রীকৃষ্ণ পরম নিয়ন্তা। (৬৩/৩৮)

শ্রীকৃষ্ণ এই জগতের জন্মরহিত জনক। (৫৯/২৮)

শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত জীবের মূল আত্মা। (১৪/৫৫)

শ্রীকৃষ্ণ সবকিছু দর্শন করেন। (৩৮/১৮)

শ্রীকৃষ্ণ হলেন পরম নিয়ন্তা। (৩৭/১২, ২৩)

শ্রীকৃষ্ণ হতে জড় সৃষ্টি ও আত্মা উভয়ই প্রকাশিত হয়। (৮২/৪৬)

শ্রীকৃষ্ণের আদি অন্ত নেই, বাহ্য-অন্তর নেই, পূর্ব-পশ্চাৎ নেই। (৯/১৩)

শ্রীকৃষ্ণ সকল সৃষ্ট জীবের আত্মা। (৮৬/৩১)

শ্রীকৃষ্ণ যথার্থরূপে সকল জীবের হৃদয়কে জানেন। (৮১/১)

শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্ব আত্মার আশ্রয়। (৩৭/১২)

শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছে সকল সৃষ্টির আত্মা। (৪৭/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ সকল জীবের উৎস। (৬৪/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ নিখিল মঙ্গল সমূহের পরাকাষ্ঠাস্বরূপ। (৮৪/২১)

শ্রীকৃষ্ণ লক্ষ্মীপতি। (৪৭/৪৬)

শ্রীকৃষ্ণ সকল সৃষ্ট জীবের স্ব-প্রকাশ স্বাক্ষীস্বরূপ। (৮৬/৩১)

শ্রীকৃষ্ণের নিকট অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের কোন পার্থক্য নেই। ৯/১৩)

শ্রীকৃষ্ণ বিশেষভাবে ব্রাহ্মণদের প্রতি অনুরক্ত। (৮১/১)

শ্রীকৃষ্ণ পরম ব্রহ্ম। (৬৪/২৯)

শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন প্রকৃতসত্ত্বা। (৮৭/১৭)

শ্রীকৃষ্ণ সকল আকাঙ্খা পূর্ণ করেন। (৮০/৪৪)

শ্রীকৃষ্ণ সবকিছুর সারতত্ত্ব। (৫৬/২৭)

শ্রীকৃষ্ণ ভক্তবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞ ও যথার্থ শুভানুধ্যায়ী। (৪৮/২৬)

শ্রীকৃষ্ণ পরম নিয়ন্তা রূপে কেবলমাত্র তার ইচ্ছার দ্বারাই নিজের আকাঙ্খা পূর্ণ করেন। (৩৭/১২)

শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা সাম্যাবস্থায় বিরাজমান ও আত্মানন্দী। (৭২/৬)

শ্রীকৃষ্ণকে যারা যথাযথভাবে জানেন, তাঁরা স্থাবর ও জঙ্গম সমস্ত বস্তুকে পরম পুরুষোত্তম ভগবানের প্রকাশিত বিভিন্ন রূপের মতো দর্শন করেন। (১৪/৫৬)

শ্রীকৃষ্ণ উৎকৃষ্ট ও নিকৃষ্ট জীবগণের আত্মা। (৫৯/২৮)

শ্রীকৃষ্ণ অহৈতুকী কৃপা বশতঃ সমগ্র জগতের মঙ্গলের জন্য সাধারণ মানুষরূপে আবির্ভূত হন। (১৪/৫৫)

শ্রীকৃষ্ণের পাদপদ্ম সমস্ত ভয় দূর করে। (১৬/২৪)

শ্রীকৃষ্ণ অনন্ত শক্তিরাশির অধিকারী। (৬৪/২৯)