🦚💐🏵️🌺🌷🌺🏵️💐🦚

🌳🌻🦜উপদেশামৃত🦜🌳

🦚💐🏵️🌺🌷🌺🏵️💐🦚

🍇খুব গুরুত্ত্বপূর্ণ বিষয়🍇

শ্রী শ্রী গুরু গৌরাঙ্গ জয়তঃ

সকল সাধু, গুরু, বৈষ্ণব ও গৌর ভক্তবৃন্দের শ্রীচরণে আমার অনন্ত কোটি সাষ্টাঙ্গ দণ্ডবৎ প্রণাম I

‘’গুরু - বৈষ্ণব  - ভগবান তিনিহেঁ স্মরণ ।

তিনেহেঁ স্মরণ হইতে হয় বিঘ্ন বিনাশন ।।

অনায়াসে হয় নিজ বাঞ্ছিত পূরণ । I’’

 

‘’তুণ্ডে তাণ্ডবিনী রতিং বতনুতে তুণ্ডাবলী লব্ধয়ে ।

কর্ণক্রোড়কড়ম্বিনী ঘটরতে কর্ণার্ব্বুদেভ্যঃ স্পৃহাং  I I

চেতঃ প্রাঙ্গণসঙ্গিনী বিজয়তে সৰ্ব্বেন্দ্রিয়াণাং কৃতিং ।

নোজানে জনিত কিয়ন্তিরমৃতৈঃ কৃষ্ণেতি বর্ণদ্বয়ী  I I‘’

অর্থাৎ,- 'কৃষ্ণ’ এই দুইটি বর্ণ যে, কি পরিমাণ অমৃত দিয়া গঠিত হইয়াছে তাহা জানি না। যখন ইহা রসনাতে নৃত্য করিতে থাকে, তখন আরও বহু রসনা লাভ করিতে ইচ্ছা হয়, যখন কর্ণরন্ধ্রে অঙ্কুরিত হয়, তখন অৰ্ব্বুদ সংখ্যক কৰ্ণ পাইবার জন্য স্পৃহা জন্মে, এবং চিত্তপ্রাঙ্গণে প্রবিষ্ট হইলে সমুদায় ইন্দ্রিয় ব্যাপার ইহার নিকট পরাস্ত হইয়া যায়। এই মাধুর্য্য- রস সিঞ্চিত হরিনাম- মাহাত্ম্য- ব্যঞ্জক অপূর্ব শ্লোক পাঠ করিতে করিতে প্রেমরসময় ভক্তগণ প্রেমাবিষ্ট হইয়া পড়েন।

💐শ্রীলরূপ গোস্বামী কৃত ..::!!::... 🌷উপদেশামৃত🌷

🍁 দ্বিতীয় পর্ব্ব🍁

‘’স্যাৎকৃষ্ণনাম-চরিতাদি-সিতাপ্যবিদ্যা-

পিত্তোপতপ্তরসনস্য ন রোচিকা নু ।

কিন্ত্বাদরাদনুদিনং খলু সৈব জুষ্টা,

স্বাদ্বী ক্রমাদ্ভবতি তদগদমূলহন্ত্রী'' ॥৭॥

 

শব্দার্থঃ—স্যাৎ — হয়, কৃষ্ণনাম-চরিতাদি —ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দিব্যনাম এবং চরিত্র, লীলা ও গুণ ইত্যাদি, সিতা — মিছরী, অপি — যদিও, অবিদ্যা — অবিদ্যা, পিত্ত — পিত্তের দ্বারা, উপত্তপ্ত — উত্তপ্ত/ উৎপীড়িত, রসনস্য — জিহ্বার, ন — না, রোচিকা — রুচিপ্রদ, নু — উপাদেয়, কিন্তু আদরাৎ অনুদিনম্ — কিন্তু যত্নের সঙ্গে প্রতিদিন, খলু — স্বাভাবিকভাবে, সা এব — সেই ( হরিনাম) নিশ্চিত, জুষ্টা — সেবন, স্বাদ্বী — আস্বাদিত, ক্রমাৎ ভবতি — ক্রমে ক্রমে রূপান্তরিত হয়, তদগদ — সেই রোগের, মূল হন্ত্রী — মূলের বিনাশকারী।

 

অনুবাদঃ- ''ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পবিত্র নাম, গুণ, লীলাদি এবং কর্মসমূহ দিব্য মধুর রসে রসান্বিত। ভগবদ্-বিমুখ ব্যক্তির জিহ্বা অবিদ্যারূপ পাণ্ডুরোগের (জণ্ডিস) দ্বারা আক্রান্ত থাকার ফলে সে মধুর ভগবৎ-তত্ত্বের স্বাদ আস্বাদন করতে পারে না, কিন্তু পরম আশ্চর্যের বিষয় এই যে, প্রত্যহ যদি সে পরম নিষ্ঠা বা যত্নের সঙ্গে মধুর হরিনাম কীর্ত্তন করে, তা হলে স্বাভাবিকভাবেই সে (জিহ্বায়) এক মধুর রসের আস্বাদন লাভ করবে এবং এইভাবে তার রোগ ক্রমে ক্রমে সমূলে বিনাশ প্রাপ্ত হবে।''

 

‘’তন্নাম- রূপ- চরিতাদি- সুকীর্তনানু-

স্মৃত্যোঃ ক্রমেণ রসনামনসী নিযোজ্য ।

তিষ্ঠন ব্রজে তদনুরাগি -জনানুগামী,

কালং নয়েদখিলামিত্যুপদেশ- সারম্‘’ ।।৮ ।।

 

শব্দার্থঃ- তৎ নাম- রূপ- চরিত আদি — তাঁর (শ্রীকৃষ্ণের) নাম, রূপ, গুণ, লীলা ইত্যাদি , সুকীর্ত্তন  — উত্তম ভাবে কীর্তন, অনুস্মৃত্যোঃ — অনুক্ষণ স্মরণ, ক্রমেণ — ক্রমে ক্রমে , রসনা — জিহ্বা, মনসী — মন, নিযোজ্য — নিয়োজিত, তিষ্ঠন — তিষ্ঠ বা স্থিত হওয়া, ব্রজে — ব্রজধামে, তৎ — তাঁকে (শ্রীকৃষ্ণকে) ,অনুরাগি — অনুরাগ, জন — ব্যক্তি, অনুগামী — অনুগামী, কালম্ — সময় , নয়েৎ — ব্যবহার করা উচিৎ, অখিলম — সমগ্র, ইতি — এইভাবে, উপদেশ- সারম্ — উপদেশের সার অংশ।

 

অনুবাদঃ-  ‘’সমগ্র উপদেশ সমূহের সারাংশ হল এই যে, প্রত্যেকের শ্রীভগবানের দিব্য নাম, রূপ, গুণ, লীলা আদি উত্তমরূপে নিরন্তর কীর্ত্তন ও স্মরণ করে সময়ের সদ্ব্যবহার করা উচিৎ। এই উপায়ে মন ও জিহ্বা ক্রমে ক্রমে ভগবত সেবায় নিয়োজিত হবে ।‘’  এইভাবে ব্রজধামে ( গোলোক বৃন্দাবন ধাম) বাসপূর্বক কৃষ্ণভক্তের আনুগত্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সেবা করা উচিৎ, এবং ভগবানের ভক্তি সেবায় নিমগ্ন তাঁর প্রিয় ভক্তের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলা উচিৎ।

 

‘’বৈকুণ্ঠাজ্জনিতো বরা মধুপুরী তত্রাপি রসোৎসবাদ্,

বৃন্দারণ্যমুদারপাণি- রমণাত্তত্রাপি গোবর্ধনঃ ।

রাধাকুণ্ডমিহ্যপি গোকুলপতেঃ প্রেমামৃতাপ্লাবনাৎ,

কুর্যাদস্য বিরাজতো গিরিতটে সেবাং বিবেকী ন কঃ‘’  ।। ৯ ।।

 

শব্দার্থঃ—বৈকুণ্ঠাৎ — বৈকুণ্ঠ অপেক্ষা, জনিতঃ — শ্রীকৃষ্ণের আবিরভাবের জন্য, বরা — শ্রেষ্ঠ, মধুপুরী — মথুরা, তত্রাপি — তা অপেক্ষা (শ্রেষ্ঠতর ), রাস উৎসবাৎ — রাসলীলার জন্য, বৃন্দা- অরণ্যম — বৃন্দাবন, উদারপাণি — শ্রীকৃষ্ণের , রমণাৎ — লীলা বিলাসের জন্য, তত্রাপি — তা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর, গোবর্ধনঃ— গোবর্ধন গিরি, রাধাকুণ্ডম্ — রাধাকুণ্ড, ইহাপি — ইহা অপেক্ষা অধিক শ্রেষ্ঠ, গোকুল পতেঃ — গোকুলরাজ শ্রীকৃষ্ণের ,প্রেমামৃত — প্রেমামৃতধারা, আপ্লাবনাৎ — প্লাবিত হওয়ার জন্য, কুর্যাৎ — করতেন , অস্য — ইহার/ রাধাকুণ্ডের , বিরাজতঃ —  বিরাজমান, গিরিতটে — গোবর্ধন পর্বতের পাদদেশে, সেবাং — সেবা, বিবেকী — বিবেক সম্পন্ন ব্যক্তি, ন — নয় , কঃ — কে ।

 

অনুবাদঃ- ‘’মথুরা নামক দিব্য স্থান ঐশ্বর্যময় অপ্রাকৃত জগৎ বৈকুণ্ঠ অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ, কারণ শ্রীভগবান স্বয়ং সেখানে আবির্ভূত হয়েছিলেন। আবার বৃন্দাবনের অরণ্য মথুরামণ্ডল অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ, কারণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেখানে রাসলীলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, এবং গোবর্ধন পর্বত বৃন্দাবন-অরণ্য অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, কারণ তা শ্রীভগবানের চিন্ময় হস্তের দ্বারা উত্তোলিত হয়েছিল এবং সেখানে ভগবান নানাবিধ প্রেমময় লীলা-বিলাস সাধন করেছিলেন এবং এই সবের ঊর্দ্ধে পরম রমণীয় রাধাকুণ্ড হল সর্ব্বোত্তম স্থান, তার কারণ তা গোকুলরাজ শ্রীকৃষ্ণের অমৃতোপম প্রেমের বন্যায় প্লাবিত হয়েছিল।‘’  সুতরাং এমন কোন বিবেকী ব্যক্তি কি আছেন যিনি গোবর্ধন পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত এমন রমণীয় রাধাকুণ্ডের সেবা করতে অভিলাষী নন ?

 

‘’কর্মিভ্যঃ পরিতো হরেঃ প্রিয়তয়া ব্যক্তিং যযুর্জ্ঞানিন-

স্তেভ্যো জ্ঞানবিমুক্ত- ভক্তিপরমাঃ প্রেমৈকনিষ্ঠাস্ততঃ ।

তেভ্যস্তাঃ পশুপালপঙ্কজ স্তাভ্যোহপি সা রাধিকা প্রেষ্ঠা

তদ্বদিয়ং তদীয়সরসী তাং নাশ্রয়েৎ কঃ কৃতি''  ।। ১০ ।।

 

শব্দার্থঃ—কর্মিভ্যঃ — সৎকর্মে নিরত পূণ্যবান কর্মীর তুলনায়, পরিতঃ — সর্বতোভাবে, হরেঃ— শ্রীকৃষ্ণের, প্রিয়তয়া ব্যক্তিং — প্রিয় হওয়ার জন্য লোকেদের , যযুর্জ্ঞানিন — শাস্ত্রোক্ত জ্ঞানীজন, তেভ্যঃ — তাদের অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, জ্ঞানবিমুক্ত- ভক্তিপরমাঃ — জ্ঞানবিমুখ ও ভক্তিযোগে ভগবানের সেবায় নিযুক্ত,  প্রেমৈকনিষ্ঠাঃ — যারা ভগবৎ প্রেম লাভ করেছেন, ততঃ — তাদের অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, তেভ্যঃ — অপেক্ষাকৃত শ্রেষ্ঠ,  তাঃ — তারা, পশুপালপঙ্কজদৃশঃ — কৃষ্ণগতপ্রাণ সেই ব্রজাঙ্গনাগণ, তাভ্যঃ — তাঁদের সকলের ঊর্দ্ধে, অপি — নিশ্চিত , সা রাধিকা — তিনি শ্রীরাধা, প্রেষ্ঠা — অতি প্রিয়, তদ্বদিয়ং — সেইরূপ এই, তদীয় সরসী — তাঁর সরোবর, তাম্ — সেই রাধাকুণ্ডকে, না আশ্রয়েৎ — আশ্রয়গ্রহণ করেননা , কঃ — কে, কৃতি — সৌভাগ্যবান।

 

অনুবাদঃ- ‘’শাস্ত্রে উল্লেখ আছে যে সকল প্রকার সৎকর্মনিরত পূণ্যবান কর্মীর তুলনায় চিদান্বেষী জ্ঞানী ব্যক্তি শ্রীহরির প্রিয়। ঐ সকল জ্ঞানী ব্যক্তির মধ্যে যাঁরা অপেক্ষাকৃত উন্নত এবং যাঁরা তাঁদের উন্নত জ্ঞানের মাধ্যমে মুক্তির স্তর লাভ করেছেন, তাঁরা ভগবানে ভক্তি-সেবা লাভ করতে পারেন। তিনি অন্যান্যদের তুলনায় অপেক্ষাকৃত শ্রেষ্ঠ এবং যিনি প্রকৃত কৃষ্ণপ্রেম লাভ করেছেন তিনি ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত জ্ঞানী ব্যক্তিদের তুলনায় শ্রেষ্ঠ। কিন্তু ব্রজনারীগণ (গোপীগণ) ভক্তির অনন্য স্তরে অধিষ্ঠিতা, কারণ তাঁরা কৃষ্ণগতপ্রাণা। ঐ ব্রজনারীগণের বা গোপীদের মধ্যে আবার শ্রীমতি রাধারাণী হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণের অতি প্রিয়।‘’  গোপীদের মধ্যে প্রিয়তম এই গোপীটির মত ( শ্রীমতী রাধারাণীর মত) তাঁর কুণ্ডও ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে নিগূঢ়ভাবে প্রিয়। সুতরাং এমন কে আছেন যিনি রাধাকুণ্ডের এমন অপ্রাকৃত ভাবময় পরিবেশে আশ্রয় গ্রহণ করে রাধাগোবিন্দের 'অষ্টকালীয়' ভজন না করবেন? বাস্তবিক পক্ষে যাঁরা রাধাকুণ্ডের তীরে রাধাকৃষ্ণের ভজন-সাধন করেন, তাঁরা পরম সৌভাগ্যবান।

 

‘’কৃষ্ণস্যোচ্চৈঃ প্রণয়বসতিঃ প্রেয়সীভ্যোহপি,

রাধা কুণ্ডং চাস্যা মুনিভিরভিতস্তাদৃগেব ব্যধায়ি ।

যৎ প্রেষ্ঠৈরপ্যলমসুলভং কিং পুনর্ভক্তিভাজাং,

তৎ প্রেমেদং সকৃদপি সরঃ স্নাতুরাবিষ্করোতি'' ।।১১।।

 

শব্দার্থঃ—কৃষ্ণস্য — শ্রীকৃষ্ণের, উচ্চৈঃ — সুউচ্চ, প্রণয়বসতিঃ — প্রেমের বস্তু, প্রেয়সীভ্যঃ — প্রেয়সী গোপীদের মধ্যে, অপি — নিশ্চিত, রাধা কুণ্ডম্ — রাধারাণীর সরোবর, চ — ও, অস্যাঃ — তাঁর, মুনিভিঃ — মুনিগণের দ্বারা, অভিতঃ — সর্বতোভাবে, তাদৃক এব — সেইরূপ, ব্যধায়ি — বর্ণিত, যৎ — যা, প্রেষ্ঠৈঃ — অনন্য ভক্তগণের দ্বারা, অপি — এমন কি, অলম — পর্যাপ্ত, অসুলভং — দুর্লভ, কিম্ — কি, পুনঃ — পুনরায়, ভক্তি-ভাজাং — ভক্তিসেবায় নিয়োজিত লোকেদের জন্য, তৎ — তাহা, প্রেম ইদং — এই ভগবৎ প্রেম, সকৃৎ — মাত্র একবার, অপি — এমন কি, সরঃ — সরোবর, স্নাতুঃ — স্নাত ব্যক্তি, আবিষ্করোতি — উদিত বা জাগরিত হয় ।

 

অনুবাদঃ- ‘’শ্রীমতী রাধারাণী শ্রীকৃষ্ণের ব্রজভূমীর প্রেমময়ী গোপ- বালিকাগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠা এবং তাঁরই মতো রাধাকুণ্ড শ্রীকৃষ্ণের অতি প্রিয়। শাস্ত্রে মুনিগণ এইভাবে বর্ণনা করেছেন। এমন কি এই রাধাকুণ্ড মহান মুনিগণেরও দুর্লভ বস্তু। সুতরাং সাধারণ ভক্তের নিকট তা প্রকৃতই দুর্লভ। সুতরাং কেউ যদি সেই পবিত্র সরোবরে একবার অবগাহন করেন, তাহলে তাঁর অন্তরে ভগবৎ প্রেমের উদয় হবে।

 

রাধাকুণ্ডতট - কুঞ্জকুটীর ।

গোবর্দ্ধন - পর্ব্বত, যামুনতীর ।।

কুসুমসরোবর,    মানসগঙ্গা ।

কলিন্দ - নন্দিনী বিপুলতরঙ্গা ।।

বংশীবট, গোকুল, ধীরসমীর ।

বৃন্দাবন - তরু - লতিকা - বানীর ।।

খগ - মৃগকুল,    মলয় - বাতাস ।

ময়ূর, ভ্রমর, মুরলী, বিলাস ।।

বেণু, শৃঙ্গ, পদচিহ্ণ, মেঘমালা ।

বসন্ত, শশাঙ্ক, শঙ্খ, করতালা ।।

যুগলবিলাসে অনুকূল জানি ।

লীলা - বিলাস - উদ্দীপক মানি ।।

এ সব ছোড়ত কাঁহা নাহি যাউঁ ।

এ সব ছোড়ত পরাণ হারাউঁ ।।

ভকতিবিনোদ কহে শুন কান !

তুয়া উদ্দীপক হামার পরাণ ।।

💐জয় শ্রীরাধেশ্যাম💐জয় বৃন্দাবন ধাম💐জয় শ্রীরাধেশ্যাম💐