Tuesday, March 2, 2021

💐🏵️💞🌺🌷🌺💞🏵️💐

🌷🌻বৈষ্ণবের বিরহ তিথি🌷

💐🏵️💞🌺🌷🌺💞🏵️💐

শ্রী শ্রী গুরু গৌরাঙ্গ জয়তঃ

সকল সাধু, গুরু, বৈষ্ণব গৌর ভক্তবৃন্দের শ্রীচরণে আমার অনন্ত কোটি সাষ্টাঙ্গ দণ্ডবৎ প্রণাম I

হরে কৃষ্ণ, আজ বিশেষ শুভদা তিথি। আজ ১৮ফাল্গুন, গোবিন্দ, ৩মার্চ্চ বুধবার কৃষ্ণ - চতুর্থী  সচ্চিদানন্দ শ্রীল ভক্তি বিনোদ ঠাকুরের সুপুত্র, পরম ভাগবতবর শ্রীল গৌরকিশোরদাস বাবাজী মহারাজের একমাত্র শিষ্য, বিশ্বব্যাপী শ্রীচৈতন্যমঠ তৎশাখা ৬৪ টি গৌড়ীয়মঠ সমূহের প্রতিষ্ঠাতা, গৌড়ীয় সিংহপুরুষ খ্যাত মহাতেজস্বী বৈষ্ণব মহাজন, গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের নবজাগরণের পথিকৃৎ, গৌড়ীয় বৈষ্ণব গগণের উজ্জ্বল নক্ষত্রমণি, সিংহগুরু, সিদ্ধান্তসার, চিন্ময় ধামে নয়ন মঞ্জরী রূপে অধিষ্ঠিত জগৎগুরু নিত্যলীলা প্রবিষ্ট ওঁ বিষ্ণুপাদ পরিব্রাজকাচার্য্য ত্রিদণ্ডিস্বামী ১০৮ শ্রী - শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী গোস্বামী ঠাকুর প্রভুপাদের ১৪৭তম বর্ষপূর্ত্তি আবির্ভাব তিথি-পূজা মহোৎসব।  

 

🍁শ্রীদয়িত-দাস-প্রণতি-পঞ্চকম্🍁

🦚💐🌻🏵️🌺🌷🌺🏵️🌻💐🦚

ভয়ভঞ্জন-জয়শংসন-করুণায়তনয়নম্

কনকোৎপল-জনকোজ্জ্বল-রসসাগর-চয়নম্

মুখরীকৃত-ধরণীতল-হরিকীর্ত্তন-রসনম্

ক্ষিতিপাবন-ভবতারণ-পিহিতারুণ-বসনম্

শুভদোদয়-দিবসে বৃষরবিজানিজ-দয়িতম্

প্রণমামি চরণান্তিক-পরিচারক-সহিতম্ ॥১॥

অর্থাৎ,- যিনি সুবর্ণ কমল-উৎপাদনকারী (অপ্রাকৃত, উন্নত) উজ্জ্বল-রসসাগর হইতে উত্থিত (মূর্ত্তি), যাঁহার বিশাল কারুণ্যপূর্ণ লোচনযুগল (আর্ত্তগণের) ভয় নিবারণ (আশ্রিতগণের) বিজয় ঘোষণা করিতেছে, যাঁহার রসনা সমগ্র পৃথিবীকে শ্রীকৃষ্ণ-সঙ্কীর্ত্তনে (সর্ব্বদা) মুখরিত করিতেছে এবং যিনি জগৎপবিত্রকারী ভবতাপ বিদূরণকারী অরুণ (কাষায়) বসন পরিধান করিয়া শোভা পাইতেছেন, শ্রীচরণানুচরগণের সহিত শ্রীবৃষভানুনন্দিনীর সেই নিজ প্রিয়জনকে তদীয় শুভ আবির্ভাব তিথি বাসরে আমি পুনঃ পুনঃ প্রণাম করিতেছি ॥১॥

 

শরণাগত-ভজনব্রত-চিরপালন-চরণম্

সুকৃতালয়-সরলাশয়-সুজনাখিল-বরণম্

হরিসাধন-কৃতবাধন-জনশাসন-কলনম্

সচরাচর-করুণাকর-নিখিলাশিব-দলনম্

শুভদোদয়-দিবসে বৃষরবিজানিজ-দয়িতম্

প্রণমামি চরণান্তিক-পরিচারক-সহিতম্ ॥২॥

অর্থাৎ,- শরণাগত ভজনশীল ভক্তগণ নিত্যকাল যাঁহার শ্রীচরণতলে প্রতিপালিত হইতেছেন, যিনি সরলহৃদয়, সুকৃতিসম্পন্ন সমুদয় সজ্জনগণের বরেণ্য, শ্রীহরিসেবায় বিঘ্নকারিগণকে() যিনি শোধনাঙ্গীকার করিতেছেন এবং যিনি সমস্ত স্থাবর-জঙ্গমের প্রতি করুণার উৎসস্বরূপে নিখিল বিশ্বের অমঙ্গলরাশি খণ্ডন করিতেছেন, শ্রীচরণানুচরগণের সহিত শ্রীবৃষভানুনন্দিনীর সেই নিজ প্রিয়জনকে তাঁহার শুভ আবির্ভাব তিথি বাসরে আমি (পুনঃ পুনঃ) প্রণাম করিতেছি ॥২॥

 

অতিলৌকিক-গতিতৌলিক-রতিকৌতুক-বপুষম্

অতিদৈবত-মতিবৈষ্ণব-যতি-বৈভব-পুরুষম্

সসনাতন-রঘুরূপক-পরমাণুগচরিতম্

সুবিচারক ইব জীবক ইতি সাধুভিরুদিতম্

শুভদোদয়-দিবসে বৃষরবিজানিজ-দয়িতম্

প্রণমামি চরণান্তিক-পরিচারক-সহিতম্ ॥৩॥

অর্থাৎ,- যিন লোকাতীত বিলাসসম্পন্ন, চিত্রকরের() বাঞ্ছা এবং কৌতুহল-পূর্ত্তিকারী (সুন্দর) (অথবা চিত্রকর রতির কৌতুকপ্রদ) শ্রীমূর্ত্তিবিশিষ্ট, দেবতা অপেক্ষা() উন্নতমতি এবং বৈষ্ণব-সন্ন্যাসীর (ত্রদণ্ডি যতির) ঐশ্বর্য্যস্বরূপ পুরুষপ্রবর, যিনি সনাতন-রূপ-রধুনাথের পরমাণুগত্যময় চরিত এবং শ্রীজীবপাদতুল্য (সুসিদ্ধান্ত-সম্পন্ন) রূপে সুবিচারক সাধুগণ কর্ত্তৃক কথিত হইয়া থাকেন, শ্রীচরণানুচরগণের সহিত শ্রীবৃষভানুনন্দিনীর সেই নিজ প্রিয়জনকে তাঁহার শুভ আবির্ভাব তিথি-বাসরে আমি (পুনঃ পুনঃ) প্রণাম করিতেছি ॥৩॥

 

সরসীতট-সুখদোটজ-নিকটপ্রিয়ভজনম্

ললিতামুখ-ললনাকুল-পরমাদরযজনম্

ব্রজকানন-বহুমানন-কমলপ্রিয়নয়নম্

গুণমঞ্জরি-গরিমাণ্ডণহরিবাসনবয়নম্

শুভদোদয়-দিবসে বৃষরবিজানিজ-দয়িতম্

প্রণমামি চরণান্তিক-পরিচারক-সহিতম্ ॥৪॥

অর্থাৎ,- শ্রীরাধাকুণ্ডতটে স্বানন্দ-সুখদ-কুঞ্জে যিনি নিজ প্রিয়জনের ভজন-পরায়ণ, ললিতাদি ব্রজললনাগণের() পরমাদর-ভাজন, ব্রজবনে প্রসিদ্ধ কমল-মঞ্জরীর যিনি অত্যন্ত প্রিয় এবং যিনি গুণমঞ্জরীর গরিমা-গুণ দ্বারা শ্রীহরির বাসভবন নির্ম্মাণ করিতেছেন, শ্রীচরণানুচরগণের সহিত শ্রীবৃষভানুনন্দিনীর সেই নিজ প্রিয়জনকে তাঁহার শুভ আবির্ভাব তিথি-বাসরে আমি (পুনঃ পুনঃ) প্রণাম করিতেছি ॥৪॥

 

বিমলোৎসবমমলোৎকল-পুরুষোত্তম-জননম্

পতিতোদ্ধৃতি-করুণাস্তৃতি-কৃতনূতন-পুলিনম্

মথুরাপুর-পরুষোত্তম-সমগৌরপুরটনম্

হতিকামক-হরিধামক-হরিনামক-রটনম্

শুভদোদয়-দিবসে বৃষরবিজানিজ-দয়িতম্

প্রণমামি চরণান্তিক-পরিচারক-সহিতম্ ॥৫॥

অর্থাৎ,- যিনি বিমলানন্দ স্বরূপ বা বিমলাদেবীর প্রসন্নতা বা উল্লাসস্বরূপ, পবিত্র উৎকলে পরুষোত্তমক্ষেত্রে জন্মলীলা প্রকাশ এবং নূতন পুলিন বা নবদ্বীপে নিজ পতিতোদ্ধার (প্রেম-প্রদানরূপ) করুণাবিস্তার-লীলা প্রদর্শন করিয়াছেন, যিনি ব্রজধাম পুরুষোত্তমধামসদৃশ গৌরধাম (শ্রীমায়াপুর নবদ্বীপ) পরিভ্রমণ করিয়া ব্রজকাম, বৈকুন্ঠধাম কৃষ্ণনাম নিরন্তর প্রচার করিতেছেন, শ্রীচরণানুচরগণের সহিত শ্রীবৃষভানুনন্দিনীর সেই নিজ প্রিয়জনকে তাঁহার শুভ আবির্ভাব তিথি - বাসরে আমি (পুনঃ পুনঃ) প্রণাম করিতেছি ॥৫॥

 

শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুরের কতিপয় উপদেশাবলী।

. শ্রীচৈতন্যমহাপ্রভুর শিক্ষাষ্টকে লিখিত  ‘পরং বিজয়তে শ্রীকৃষ্ণসংকীর্ত্তনম' গৌড়ীয়মঠের একমাত্র উপাস্য।

. পরমপুরুষোত্তম ভগবান শ্রীকৃষ্ণই একমাত্র ভোক্তা। তদ্বিতীয়  সবকিছুই তাঁর ভোগ্যবস্তু।

. শ্রীহরি ভজনকারী ব্যতীত সকলেই নির্বোধ আত্মঘাতী। 

. সহ্য করিতে শেখা বৈষ্ণব মাত্রই একটি প্রধান কার্য্য।

. শ্রীরুপানুগ ভক্তগণ তাঁদের নিজ শক্তিমত্তায় নির্ভর করার পরিবর্তে আদি উৎসকে সব প্রশংসা নিবেদন করেন।

. প্রকৃত শ্রীহরিনাম সিদ্ধ মহাপুরুষ শুদ্ধ বৈষ্ণবের নিকট হইতে শ্রীহরিনাম গ্রহণ ভগবানের সাক্ষাৎকার দুই' একই।

. যাহারা পাঁচ মিশাল ধর্ম্ম যাজন করে; তাহারা ভগবানের সেবা করিতে পারে না।

. সকলে মিলিয়া মিশিয়া এক তাৎপর্য্যপর হইয়া হরিসেবা করুন।

. যেখানে হরিকথা; সেখানেই সকল তীর্থ।

১০. আমরা সৎকৰ্ম্মী, কুকৰ্ম্মী বা জ্ঞানী - অজ্ঞানী নহে, আমরা অকৈতব হরিজনের  পাদত্ৰাণবাহী, ''কীর্ত্তনীয়া সদা হরিঃ'' মন্ত্রে দীক্ষিত।

১১. পর স্বভাবের কোন প্রকার নিন্দা বা প্রশংসা না করিয়া নিজের আত্ম সমীক্ষা বা আত্ম সংশোধন করিবেন, তাহাতে পরম মঙ্গল হইবে, ইহাই আমার উদ্দেশ্য।  

১২.মহাপ্রভুর নীতির মধ্যে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র যবন নীতি দেখিতে পাই না। তাঁহার প্রচারিত বাক্য হইতে বুঝিতে পারি, তিনি ঋষি - নীতির সর্ব্বোচ্চ শৃঙ্গ অবলম্বন করিয়াছিলেন। আমরাও সেই পদানুসরণে ব্রহ্মনীতি ভাগবত নীতি অবলম্বন করিব।

১৩. মাথুর - বিরহ - কাতর - ব্রজবাসীগণের সেবা করাই আমাদের পরম ধর্ম্ম।

১৪. মহাভাগবৎ জানেন, সকলেই তাঁহার গুরু,তজ্জন্য মহাভাগবতই একমাত্র জগদ্গুরু।

১৫. যদি শ্রেয়পথ সত্যিকারের চাই, তাহা হইলে আমাদের অসংখ্য জনমত পরিত্যাগ করিয়াও শ্রৌতবাণী শ্রীমহাভাগবতের মুখে শ্রীমদ্ভাগবত শ্রবণ করাই একান্ত বাঞ্ছনীয়।

১৬. শ্রেয় বস্তুই প্রাপ্তি হওয়া উচিত।

১৭. শ্রীরূপানুগগণের কৈঙ্কর্য্য ব্যতীত অন্তরঙ্গ ভক্তের আর কোন লালসা নাই।

১৮. বিষ্ণুভক্ত শুদ্ধ বৈষ্ণব গুরুর আজ্ঞা পালন করিতে যদি আমাকে 'দাম্ভিক' হইতে হয়, 'পশু' হইতে হয় বা অনন্তকাল নরকে যাইতে হয়, আমি অনন্তকালের জন্য চুক্তি কারিয়া সেইরূপ নরকে যাইতে চাই। কিন্তু অন্যান্য সমস্ত লোকের চিন্তাস্রোত গুরুপাদপদ্মের বলে মুষ্ট্যাঘাতে বিদূরিত করিব আমি এতদূর দাম্ভিক।

১৯. নির্গুণ পরমব্রহ্ম বস্তুর সহিত সাক্ষাৎকারের অন্য কোন রাস্তা নাই - একমাত্র কান ছাড়া, শ্রৌত পথেই তাঁহার দর্শন হয়।

২০.যে মূহুর্ত্ত্যে আমাদের কোন রক্ষাকর্ত্তা থাকিবেন না, সেই মুহুর্ত্ত্যেই আমাদের পারিপার্শ্বিক সকল বস্তু শ্ত্রু হইয়া আমাদিগকে আক্রমণ করিবে। প্রকৃত সাধুর মুখে হরিনামই আমাদের একমাত্র রক্ষাকর্ত্তা।

২১. পশু, পক্ষী, কীট, পতঙ্গ প্রভৃতি লক্ষ লক্ষ যোনিতে থাকা ভাল, তথাপি কপটতা আশ্রয় করা ভাল নহে। কপটতা রহিত ব্যক্তিরই মঙ্গল হয়।

২২. ভগবানের দয়া বা কৃপা নিত্যান্ত উদার সরল ব্যক্তি লাভ করেন। কিন্তু চতুর কপট ব্যক্তি পায় না।

২৩. সরলতার অপর নামই বৈষ্ণবতা; পরমহংস বৈষ্ণবের দাসগণ সরল, তাই তাঁহারাই সর্ব্বোৎকৃষ্ট ব্রাহ্মণ।

২৪. জীবের বিপরীত রুচিকে অর্থাৎ শ্রীহরির ভজন বিমুখ বৃত্তিকে পরিবর্ত্তনের চিকিৎসা করিয়া শ্রীহরির ভজন উন্মুখী করাই সর্ব্বাপেক্ষা দয়াময়গনের একমাত্র কর্ত্তব্য। মহামায়ার দুর্গের মধ্য থেকে একটি মানুষকে যদি বাঁচাইতে পার, তাহা হইলে অনন্তকোটি হাসপাতাল করা অপেক্ষা তাহাতে অনন্তগুণ দয়া করা জীবসেবা, জীবে দয়ারূপ পরোপকার কাজ করা হইবে।

২৫. কেবল আচার রহিত প্রচার কর্ম্মাঙ্গের অন্তর্গত। ইহা নিজের এবং অপরের আত্মবিনাশকর।

২৬. যাহাদের আত্মবিৎ - এর নিকট নিজেদের ভগবৎসেবাবৃত্তি সর্ব্বক্ষণ উদিত হয় নাই, সেই সকল ব্যক্তির সঙ্গ যতই প্রীতিপদ হউক না কেন, উহা কখনই বাঞ্ছনীয় নহে। উহা সর্ব্বাবস্থায় পরিত্যাগ করাই বাস্তবিক মঙ্গল।

 

আমাদের নিত্য জীবন কি হইবে,এখানে থাকাকালেই তাহার পরিচয় লাভ করা আবশ্যক।এখানে যতরকম ধরনের আকর্ষণ বিকর্ষণের বস্তু আছে,-যাহা আমরা চাই চাই না,এই উভয় প্রকারেই মীমাংসা হওয়া আবশ্যক। শ্রীকৃষ্ণ পাদপদ্ম হইতে আমরা যতটা তফাৎ হইব, ততটাই এখানকার আকর্ষণ বিকর্ষণের অতীত হইয়া অপ্রাকৃত নামাকৃষ্ট হইলেই কৃষ্ণসেবা রসের কথা বুঝিতে পারা যায়। কৃষ্ণের কথা বড়ই বিষ্ময় জনক জটিল। দ্বন্দ্বাতীত হইয়া সেই নিত্য প্রয়োজনের রাজ্যে প্রবেশই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য বা প্রয়োজন। শ্রীল প্রভুপাদ কৃষ্ণভাবনা প্রচারের উদ্দেশ্যে মাইক্রোফোন, টেলিফোন, টেপ রেকর্ডার, কম্পিউটার, এরোপ্ল্যান সহ আরো অনেককিছুকে নিয়োজিত করেছিলেন প্রভুপাদ এমনকি বলেছিলেন যে, যদি প্রয়োজন হয় কৃষ্ণভাবনা বিস্তৃত করার জন্য আমরা পারমানবিক বোমা পর্যন্ত ব্যবহার করতে প্রস্তুত

 

শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুর, মহাপ্রভুর সংকীর্ত্তন আন্দোলনের প্রকৃত উদ্দেশ্যটি প্রতিষ্ঠা করে গেছেন এবং অত্যন্ত যথাযথভাবে শ্রীল প্রভুপাদ সেটিকে বহন করেছিলেন এবং সারাবিশ্বে তা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ‘’১৯৩৭ সালের ১লা জানুয়ারী প্রাতঃ /২৫ মিঃ শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুর শ্রীগৌর গদাধর, শ্রীশ্রীলরাধাগোবিন্দের নিশান্ত লীলায় প্রবেশ করিলেন I’’ 





 

No comments:

Post a Comment

🌳🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚🌳 💐 পক্ষবর্দ্ধিনী মহাদ্বাদশী 💐 🌳🦚💐🏵️🌷🏵️💐🦚🌳 শ্রী শ্রী গুরু গৌরাঙ্গ জয়তঃ সকল সাধু , গুরু , বৈষ্ণব ...