"করোনা"
★★★★★
!!সমস্ত ভক্তবৃন্দ কে বিনম্র অনুরোধ সবাই সচেতন হোন!!
শ্রী শ্রী গুরু গৌরাঙ্গ জয়তঃ
সকল সাধু, গুরু,বৈষ্ণব ও গৌর ভক্তবৃন্দের শ্রী চরণে আমার দণ্ডবৎ প্রণাম ।
''হরি - গুরু - বৈষ্ণব তিনিহেঁ স্মরণ।
তিনেহেঁ স্মরণ হইতে বিঘ্ন বিনাশন।।
অনায়াসে হয় নিজ বাঞ্ছিত পূরণ ।।''
‼ যারা জানেন না তারা জানুন ২১ দিন পুর ভারত লকডাউন এর ফল কি হবে বা এর কারণ ‼
গবেষক দের মতে করোনা ভাইরাস একটা জায়গায় ১২ ঘন্টার বেশি বাঁচতে পারে না (সাধারনত কিন্তু ব্যতিক্রম ও আছে)। আর এই ২১ দিন পুর ভারত লকডাউন এর ফলে মানুষ বাড়ি থেকে না বেরলে
জমায়েত না হলে ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংস্পর্শ এ না এলে ভাইরাস এর সংক্রমণ এর #চেন টা #ভেঙে যাবে। ভারতে প্রায় ১৩০ কোটি মানুষ
আছেন। তার এক চতুর্থাংশ সংক্রামিত হলে বত্রিশ কোটির বেশি
মানুষ সংক্রামিত হয়। সেই চাপ সামলানোর মতো পরিকাঠামো ভারতে কেন, কোথাও নেই। সংক্রামিত রোগীদের দশ শতাংশের যদি আইটিউ বা ভেণ্টিলেটর লাগে, তবে তের কোটির বেশি মানুষ
সংক্রামিত হলে পরিস্থিতি ভয়াভয় হবে। সমগ্র ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে চাপে। করোনায় মৃত্যুর হার বেশি নয় বলে যাঁরা সচেতনতা বৃদ্ধির সরকারি প্রচারকে অহেতুক আতঙ্ক বলে বিদ্রূপ করছেন, তাঁদের জানাই, চিকিৎসা না পেলে কিন্তু মৃত্যুর হার অনেক বাড়বে। আর এই ২১ দিন পুর ভারত লকডাউন এর মাধ্যমে আমরা ভাইরাস সংক্রমণ এর চেন টা যদি ভেঙে দিতে পারি আমরা ভারতবাসী বেঁচে যাবো।
জনতা লকডাউন এর মূল ধারণা এটা I তাই সবাইকে বিনম্র নিবেদন সবাই মিলে এই মহা বিপদের
সময়ে এগিয়ে এসে ভারত লকডাউন
(১৪।০৪।২০২০ পর্যন্ত) কে সফল করুন।
"করোনা ভাইরাস"
উপসর্গ - শ্বাসনালী ইনফেকশন,জ্বর - সর্দি -কাশি। মৃত্যুর সম্ভাবনা ২.৫ % মাত্র।
"করোনা" ভাইরাস নিয়ে অযথা ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করেই,এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
শরীরের যথাযথ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকলে, এই ভাইরাস থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে,বেশী বেশী করে শাক - সব্জী আহার করুন। বেশী করে ফল খান। ডাবের জল, বিভিন্ন ফলের জুস পান করুন।
‘করোনা’, দূর্বল একটি ভাইরাস। এর চেয়েও বহু ভয়ংকর ভাইরাসের হাত থেকে আমরা নিজেদের রক্ষা করতে পেরেছি। অতীতে,বহু প্রতিকূল পরিস্থিতিতে, আমাদের মেডিক্যাল সায়েন্স নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছে, এবং সফল হয়েছে। এবারেও আমরা সফল হবো I
আমরা আরো কিছু সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ নিতে বলছি,-
০১। যারা রান্না সেবায় আছেন বা পরিবেশন করবেন তারা প্রতি ২০ মিনিট পর পর হাত গরম জল ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিবেন । পারলে গ্লাভস পরিধান করুন ।
০২।প্রতিদিন গরম জলের সহিত হলুদ মিশিয়ে পান করুন।
০৩।পুর শাকাহারী খাবার গ্রহণ করুন।
০৪।বাজার থেকে সব্জী আনার পরে সব্জী প্রথমে হলুদ জলের মধ্যে ধুয়ে পরে রান্না করুন।
০৫। যেমন করে সম্ভব নিম পাতা আর অন্য শাক সব্জীগ্রহণ করুন।
০৬। সামগ্রিক কার্য্যে যোগ দেওয়া বন্ধ করুন।
০৭। নদী আর পুকুরের জলে স্নান করা বন্ধ করুন।
০৮। অন্যের মোবাইল,কাপড়,পুস্তক,খবর কাগজ ও লাইব্রেরি ব্যবহার করা বন্ধ করুন।
০৯। রুমাল আর নোজ মাস্ক ব্যবহার করুন ও অন্যকে ব্যবহার করার জন্য বলুন।
১০। আপনাকে সর্দি,ঠান্ডা ও কাশি হলে কৃপা করে নিজের পরিবারের সদস্য থেকে দূরে থাকুন আর সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
১১। আপনি নিজে সুস্থ থাকুন আর নিজের গৃহে পালিত পশুকেও বাইরে না ছেড়ে সুস্থ রাখুন।
১২। শীতল পানীয়,ফাষ্ট-ফুড , জাঙ্ক ফুড, প্রসেস ফুড, আপাতত বর্জন করুন।
আমার মনে হয় এটাই করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার ঔষুধ। আসুন আমরা সবাই মিলে সারাক্ষণ এই কৃষ্ণনাম করি। তাহলে হয়তো ভগবান আমাদের সবাইকে এই বিপদ থেকে বাঁচাতে পারে।
শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ I
শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ।।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।
☘ ✿ ☘নিতাই গৌর হরিবোল ❀ ☘ ✿ ☘নিতাই গৌর হরিবোল ❀ ☘ ✿
No comments:
Post a Comment